উত্তর ইউরোপে বাল্টিক সাগরের পশ্চিমে অবস্থিত এবং মাত্র ১০ মিলিয়ন জনসংখ্যার এই দেশটি পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য সুপরিচিত বিশ্বজুড়েই।
এখানকার বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়েই Masters কোর্সে পড়াশোনার জন্য IELTS-এ 6.5 বা তার বেশি স্কোর থাকতে হবে। তবে স্নাতক ডিগ্রির পড়াশোনা যদি ইংরেজি মাধ্যম হয়ে থাকে, তাহলে IELTS ছাড়াও ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায়। IELTS ছাড়া সুযোগ থাকলেও ভিসা হওয়ার সম্ভাবনা একটু কম থাকে। তাই IELTS পরীক্ষা দেয়াই উত্তম।
শেনজেনভুক্ত এই দেশটিতেই কেবল Unlimited Hour কাজের সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশের মতো বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য।
বিদেশি শিক্ষার্থীরা স্বামী/ স্ত্রী এবং সন্তানসহ এক সাথে যাওয়াও সম্ভব। স্পাউস চাইলে ফুলটাইম চাকুরি করতে পারবেন অথবা পড়াশুনা করলে টার জন্য টিউশন ফি একদম ফ্রি।বাচ্চা স্কুলে এবং ডে কেয়ার সেন্টারে বিনা খরচেই পড়তে পারবে।প্রতিটি শিশুর জন্য ১০৫০ সুইডিশ ক্রোনা ভাতা পাওয়া যায় প্রতি মাসে। সন্তান সংখ্যা বেশী হলে সেই ভাতা আরও বেড়ে যায়।
বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে টিউশান ফি বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।তবে, বছরে সর্বনিম্ন ৭ লাখ বা তার থেকে বেশি হয়। এখানে দুই ধরনের স্কলারশিপ দেয়া হয়; বিশ্ববিদ্যালয় থেকে University Scholarship এবং আরেকটি Govt. Scholarship, যা SI Scholarship নামেও পরিচিত। SI স্কলারশিপের জন্য সর্বনিম্ম ৩,০০০ ঘণ্টা কাজের অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে। পড়াশোনা শেষে ৬ মাসের Job Searching Visa পাওয়া যায়। ফুলটাইম কাজ পেলে ২ বছরের Work Permit ইস্যু করা হয়। তাছাড়া শিক্ষার্থী ৩০ ক্রেডিট শেষ করে ফুল টাইম কাজের অফার পেলে Student Visa হতে Full time Work Permit পাওয়া যায়। ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ সুইডেনে Admission ও Visa প্রসেস আপনি নিজেই করতে পারেন।তবে দক্ষ কোন Consultant-এর সহযোগীতা আপনার ঝামেলা অনেক কমিয়ে দেবে।
Leave a comment